Important Tips for Fantasian


সাধারণ কিছু পরামর্শ 


আচ্ছা ভেবে দেখেন প্রশংসা শুনতে কার না ভাল লাগে! তাইনা? সবাই প্রশংসা শুনতে চায়, প্রশংসা পেতে চায় এবং আমরা সবাই যারা স্টারমেকারে গান করি, সবাই আশা করি যে আমার গানে মানুষ আমাকে প্রশংসা করুক। এখানে অনেকে অসাধারণ শিল্পী গান করেন তবে অনেকেই গানকে প্রফেশন হিসেবে বেছে না নিলেও শখের বশে যারা গেয়ে চলেছেন, তারাও সুন্দর সুন্দর গান পরিবেশন করেন। অনেকটা প্রফেশনালদের মতন। তাছাড়া এখানে গান সম্পর্কিত অনেক বোদ্ধা বা জ্ঞানী গুনীজনেরাও আছেন। তাদের কাছ থেকে প্রতিনিয়ত শিখতে শিখতে একদিন আমরা যারা নবীন, তাদের গান আরো সুন্দর হবে এই কামনা নিয়েই এই লেখা।
আমি একজন নবীন এবং প্রতিনিয়ত শিখে যাচ্ছি বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে। প্রতিযোগিতামূলক বিভিন্ন গানের অনুষ্ঠানের ভেতর দিয়েও অনেক অনেক কিছু শেখার সুযোগ পাওয়া যায়। বিচারকদের কাছ থেকে শিখেছি এবং প্রতিযোগীদের কাছ থেকেও অনেক শিখেছি। সব মিলিয়ে আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানটা আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চাই। এছাড়া এই মোবাইলের সুন্দর মিউজিকের সাথে আমার নিজের ফাঁটা বাঁশের মতন কণ্ঠকে কিভাবে কিছু টেকনিকের মাধ্যমে সুন্দর ভাবে এডজাস্ট করি সেটাও সবার সাথে শেয়ার করতে চাই। এগুলো আপনাদেরকেও করতে হবে সেরকম না, কিন্তু আমি এই পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করে গাইলে আমার কাছে নিজের শুনতে ভালো লাগে।

১. গান গাওয়ার সময় একটা স্পন্সের মাস্ক পরে গান গাওয়া যেতে পারে যাতে কন্ঠের ভেতর থেকে শ্বাসপ্রশ্বাস সরাসরি মাইকের উপরে না পড়ে। এটা একেবারে করতেই হবে এমন না তবে সরাসরি মাউথপিসের উপরে নিশ্বাস পড়া থেকে বাঁচাতে পারে। প্রফেশনালরা মাইক্রোফোনের উপরে একধরণের ফিল্টার পান, যেটা এমন অপ্রয়োজনীয় নয়েজকে দূর করে দেয়। আমাদের মোবাইলের হেডফোনে যেহেতু কোন ফিল্টার নেই তাই নিজের মুখেই একটা ফিল্টার বসিয়ে দিলেন আরকি। গরীবের ফিল্টার। 





২. কানের সাথে হেডফোন পেচিয়ে, মুখের সাথে মাইক্রোফোন আটকে রাখলে মুখের পেশি নড়াচড়া করার সময় সেই নয়েজ গানের ভেতরে চলে যায়। আবার জোরে চিল্লানি/টান দেওয়ার সময় অতিরিক্ত বাতাস মাইকে যেয়ে কণ্ঠ ফেটে যায়। গানের মাধুর্যতা নষ্ট করে দেয় অনেক সময়। লম্বা টান দেওয়ার সময় বা হাই স্কেলের সময় এই কারণে মাইক্রোফোনটা হালকা মুখের থেকে দূরে নেওয়া ভাল। আবার যখন লোয়ার স্কেলে গাওয়া হয় তখন মুখের কাছাকাছি নিয়ে আসা ভাল। 

৩. স্টারমেকারে গান বাছাই করা একটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কাজ । যে গানের পয়েন্টস আছে সেই গানটা গাইতে হবে, তাতে  গানের কোয়ালিটিটা কেমন হচ্ছে তা কিছুটা বোঝা যাবে । সেই কারণে যেই গানটা গাইতে চান সেই গানের শুধুমাত্র পপুলার সং গুলোর দিকে নজর না রেখেও অন্যান্য ট্রাকগুলোকে ট্রাই করে দেখা ভাল। অনেক সময় পপুলার সং গুলোর ব্যাকগ্রাউন্ডে পিয়ানো ভার্সন বা বাঁশির ভার্সন থাকে যার সাথে ভয়েস মেলানো খুবই মুশকিল। ভয়েস এর চেয়ে ইন্সট্রুমেন্টের শব্দটাই বেশি প্রাধান্য পেয়ে যায় সেইক্ষেত্রে। তাই একেবারে পরিচ্ছন্ন কারাওকে ট্র‍্যাক সিলেক্ট করাটা গুরুত্বপূর্ণ।
> সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো আমরা অনেকেই একবার দুইবার করে ইউটিউবে গান শুনে এসেই স্টারমেকারে গাইতে চাই, যে কারণে সুর-তাল অনেক সময় মেলে না। পচা করে ৪/৫ টা গান গাওয়ার চেয়ে সময় নিয়ে একটু ভালভাবে বেশ কয়েকবার শুনে, হালকা চর্চা করে একটা গান গাওয়াও ভাল মনে করি। 


Effect থেকে Karaoke Mode


৪. গানের ইফেক্ট হিসেবে Studio Mode, Karaoke Mode ছাড়াও Distant Mode/Hall Effect Mode টা অন্যান্যদের চেয়ে ভালো এবং বহুল ব্যবহৃত। যে কোন ক্ষেত্রেই মিউজিক এবং ভয়েসের ব্যালেন্স করা অনেক সময় সাপেক্ষের কাজ। কারণ গান গাওয়ার আগে এবং পরে এই ব্যালেন্সটা বিভিন্ন ভাবে চেক করার দরকার। কখনো হেডফোন দিয়ে শুনে কখনো হেডফোন ছাড়া শুনে চেক করতে হবে। অনেক্ক্ষেত্রে আবার ভয়েস কম হয়ে থাকে, বা মিউজিক বেশি। তবে গান আস্তে গাইলে সমস্যা নেই কিন্তু ভয়েস বাড়িয়ে ৭৫/৮০ আর মিউজিক ৬০/৬৫ করে দিলে ভাল ম্যাচিং হয়। পোষ্ট করার আগে বার বার শুনে বুঝতে হবে যে ব্যালান্সটা ঠিক মতন হচ্ছে কিনা। মনে রাখতে হবে যে গান গাওয়া শেষ করে তা পোষ্ট করার আগেও আবার এডিট করার সুযোগ আছে। 


Effect: Custom/Studio
Reverb: 30~40
Room Size: 80~85

Voice: 70~80
Music: 60~70

> সাধারণত উপরের সেটিংসটাতে ভাল গান হয় তবে গান শেষে প্রতিটা মোবাইলের কনফিগারেশন আর কণ্ঠের সাথে মিলিয়ে সেটিংস পরিবর্তন করে নিতে হবে।


এখানে ভয়েস; মিউজিক ৭৫
৫. গান গাওয়া শেষে গান পোস্ট করার আগে সেখানে কিছু কথা লিখে মনের ভাব অথবা ঐ গানটি নিয়ে আপনার অনুভুূূতির কথা লিখলেও মন্দ হয়না। গানের নাম শিল্পীর নাম সহ ফ্যামিলির নাম গুলোকে হ্যাশট্যাগ এর মাধ্যমে পোস্টে সংযুক্ত করলে তা পরিপূর্ণতা পায়।

৬. পোস্টের শেষে ফ্যামিলির শেয়ারিং গ্রুপে শেয়ার করলে তা বাকী মেম্বারস বুঝতে পারে যে আপনি নতুন গান রিলিজ করেছেন। শেয়ার না দিলে ফ্যামিলি মেম্বারদের জানার সুযোগ খুবই কম থাকে আর প্রশংসা শোনার সম্ভাবনাও থাকে না।

৭. অবশ্যই এটা একটা এন্টারটেইনমেন্ট অ্যাপ তবে এর নোটিফিকেশন বন্ধ করে রাখা যেতে পা্রে এবং যেদিন মুড ভালো থাকে সেদিন এসে অনেকগুলো গান করে সেগুলোকে ড্রাফ্ট/Draft আকারে সেভ করে রাখা যেতে পারে এবং পরে পোস্ট প্রতিদিন একবার ঢুকে পোস্ট করলে ডেইলি টাস্কও হয়ে যায়।  তাতে করে কিছু সিলভার কয়েন গিফট পাওয়া যায় এবং সেগুলো অন্যান্যদেরকে গিফট করতে পারবেন। 

৮. ফ্যামিলিতে একজন সক্রিয় মেম্বার হিসেবে DreamWork/ Train Race এবং Daily Task গুলো মাঝে মাঝে করার চেষ্টা করা ভাল। যেগুলো কিনা আসলে খুবই সহজ কাজ এবং যেকোন পার্টি রুমের ভেতরে বসে থেকেও কাজগুলো করে ফেলা যায়। এতে করে আমাদের ফ্যামিলির এক্সপ্রেশন বাড়ে, এক্সপেরিয়েন্স বাড়ে এবং তার একটা গুড ইম্প্যাক্ট সবার উপরেও আসে। অনেক মেম্বারদের কাছে এই কাজগুলো বিরক্তিকর মনে হলেও আসলে কাজগুলো খুবই সহজ। সময় নিয়ে বসে এগুলো করার দরকার নেই। তবে স্টারমেকারে এলে যে কোন পার্টিই রুমে বসে আড্ডা দিতে দিতেও এইগুলা করা যায়। যেহেতু এইগুলোর সাথে গান গাওয়ার কোন সম্পর্ক নেই তাই আপনি চাইলে এইগুলোকে সম্পুর্ন বাদ দিয়েও ফ্যামিলিতে থাকতে পারেন। 

Daily Task থেকে যেভাবে কয়েন পাবেন


৯. Fantasia ফ্যামিলির সদস্য হিসেবে সবারই নিজেকে দায়িত্ববান মনে করা উচিত এবং অন্যান্য যেকোনো নতুন মেম্বারদেরকে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দিয়ে পাশে থাকার চেষ্টা করা ভাল। আমাদের ফ্যামিলিতে যারা দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি শুধুমাত্র তারাই দায়িত্ববান সেরকম না কিন্তু, ফ্যামিলিকে সুন্দর করে সাজানো গোছানোর দায়িত্ব আমাদের সবার। তাই প্রত্যেকের অবস্থান থেকে নতুন মেম্বারদেরকে বা ইন্যাক্টিভ মেম্বারদেরকে অ্যাক্টিভ করার চেষ্টা করে সেই ব্যাপারে তাগাদা দেওয়াও একটা বড় ব্যাপার।


১০. ব্যক্তিগত জীবনে আমরা যেমনই হই না কেন কিন্তু স্টারমেকারে এসে আমারা সবচেয়ে ভালো চেহারাটা দেখানোর চেষ্টা করি। এখানে আমরা সবার সাথে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখার চেষ্টা করি, একটা আন্তরিকতার সম্পর্ক তৈরি হয় এবং আমরা শুধুমাত্র স্টারমেকারে গান গাইতে আসি না, We come here to share the love and we share a lot about our life. তবে গান গাইতে এসে মান হারিয়ে যেতে যেন না হয় সে ব্যাপারে খুবই খেয়াল রাখতে হবে। আর নিজের বিনোদন যেন আপনার ব্যক্তিগত জীবন আর কর্মজীবনকে খেয়ে না ফেলে সে ব্যাপারেও সচেতন থাকতে হবে। ব্যাক্তিগত আলাপ, কৌতুহল এইখানে না দেখানোই সবচেয়ে ভাল। 
    

১১।    চর্চার উর্ধে কিছু নেই। গান গাইতে গেলে কিছু হালকা পাতলা রেওয়াজ করা ভাল। প্রাণায়াম হিসেবে ৩টা প্রচলিচ উপায় আছে। ভস্ত্রিকা, কপালভাতি ও অনুলোম বিলোম প্রাণায়াম এর মাধ্যমে পদ্মাসনের বসে শ্বাস নেওয়া-ছাড়ার চর্চা করে গলা ঠিক করা যেতে পারে। 
ইউটিউবে বেশ কিছু ভিডিও আছে, সেগুলো দেখে হালকা পাতলা গান সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করলে তা আপনার জন্যই ভাল। ট্র্যাকের সাথে গাওয়ার আগে খালি গলায় একটু একটু করে সম্পূর্ণ গানটা গাইলে সেই গানের উপর আয়ত্ত হবে। আমি ব্যক্তিগতভাবে কোন গান পোষ্ট করার আগে ফ্যামিলির কোন গুণী শিল্পীর কাছ থেকে বা জানাশোনা কারো কাছ থেকে শিখে নিই অথবা আলোচনা করের নিই যাতে কোন ঝামেলা থাকলে তা ঠিক করে নেওয়া যায় আগেই। 

১২। কারো গানে জয়েন দেওয়ার আগে অরিজিনাল গানটা খুবই ভাল করে মোবাইলের লিরিক্সের সাথে মিলিয়ে নিন আগে। অনেক সময় নীল বা গোলাপি লাইন গুলো অরিজিনাল গানের সাথে মেলে না। সেক্ষেত্রে অনেকেই পয়েন্টসকে গুরুত্ব দিতে যেয়ে ছেলের কণ্ঠ মেয়ে বা মেয়ের কণ্ঠ ছেলে গেয়ে ফেলে, যেটা মোটেও কাম্য নয়। গান যারা ভালবাসেন তারা পয়েন্টস নিয়ে ভাবেন কি? সঙ্গীত সবসময়ই একটা চর্চার বিষয় তাই কোন গান আপনার যতই ভাল জানা থাকুক না কেন সেটা ভাল করে শুনে কয়েকবার করে প্র্যাক্টিস না করে জয়েন করা শোভনীয় না। পরবর্তিতে দেখা যাবে আপনার গানের ভুল পেয়ে আপনার নিজেরই খারাপ লাগছে। অথচ গানটা ভাল করে ইউটিউব থেকে দেখে, বেশ ভাল করে রপ্ত করে তারপর কয়েকবার গেয়ে ভাল ভার্শনটা পোষ্ট করা ভাল। এতে করে গানের পেছনে সময় দেওয়ার ফলে আপনার নিজের কাছেও গানটার পোষ্ট করে তৃপ্তি লাগবে। অন্তত এমন মনে হবে না যা 'ইশ গানটা আরো কয়েকবার শুনে গাইলে হয়তো আরো ভাল হতো'  
কারো গানে জয়েন দেওয়ার আগে গানের ক্যাপশন অথবা কমেন্টে সেই গানের সেটিংস দেওয়া আছে কিনা দেখে নিতে হবে অথবা জয়েন দেওয়ারা আগে জিজ্ঞাসা করে নেওয়া যেতে পারে। কেউ Studio Mode এ ডুয়েট গেয়ে পোষ্ট করল অথচ আপনি সেখানে Hall/Distance Effect দিয়ে জয়েন করলেন, তাহলেই গানের গোষ্ঠী উদ্ধার। ডুয়েট গানে জয়েনের ক্ষেত্রে বার বার করে অরিজিনাল গানটা শুনে নেওয়া সবচেয়ে ভাল। সারাদিনে ২০টা গান গাওয়ার চেয়ে সারাদিন ধরে একটা গান ভাল করে শিখে গাওয়া ভাল। 


গান গাওয়ার সময় উচ্চারণ, সুর, তাল/ছন্দ মিলিয়ে গাইতে না পারলে গানটা শ্রুতিমধুর হয়না। তাই যেহেতু এইটা একটা পাবলিক প্লেস/প্লাটফর্ম তাই আপনার গান অনেকেই শুনবে অনেক রকমের মতামত দেবে, তাই নিখুঁতভাবে সুন্দরভাবে, পরিচ্ছন্ন করে গান পরিবেশন করাই ভালো। 
কয়েকটা সাধারণ ভুল উচ্চারণ আমরা নিজের অজান্তেই করে থাকি, একটু সতর্ক হয়ে গাইলেই সুন্দর করা যায়।
নিচে কিছু সাধারণ ভুলের উদাহরণ দিয়েছিঃ

[ভুল উচ্চারণ> সঠিক উচ্চারণ]

মুক>মুখ
শুদু>শুধু
বালবাসা>ভালবাসা
বন্দু>বন্ধু
পিওতমা>প্রিয়তমা
সুড়>সুর
পরে<> পড়ে (উল্টাপাল্টা করে ফেলা)
গর্ভ>গর্ব
মুনে>মনে
কতা>কথা
ছারবো>ছাড়বো
এখসাতে>একসাথে
বারি>বাড়ি
দুড়ে> দূরে
দারিয়ে>দাঁড়িয়ে
ধড়া>ধরা (পৃথিবী)
সুক>সুখ
চুর> চোর
করেচো> করেছো
বুল> ভুল
কেরে নেওয়া> কেড়ে নেওয়া

Hindi উচ্চারণ
[ভুল উচ্চারণ> সঠিক উচ্চারণ]
Hai> Hain হ্যাঁয়
Hu> Hoon হুঁ
ঘাড়>ঘার
Dard দারদ>দাড়দ 
Bada/Bade (বাড়া/বাড়েহ)> বারা/বারে 
Debana দিবানা> Deewanaদিওয়ানা 
Par পার> পাড়  (কিনারা)
Padh পাড়হ>পার (পড়াশোনা) 



...চলবে




উচ্চারণ সহজ করার জন্য কিছু টাং টুইস্টার!

১। জলে চুন তাজা, তেলে চুল তাজা
২। পাখি পাকা পেঁপে খায়।
৩। বাবলা গাছে বাঘ ঝুলছে।
৪। বারো হাঁড়ি রাবড়ি বড় বাড়াবাড়ি
৫। কলকাতার কাকরা আজ কাল কাকা করে কেন
৬। কলকাতার কাকলী কাকাকে কহিল কাকা কাকা কাক কেন কা-কা করে
৭। কাঁচা গাব পাকা গাব, পাকা গাব কাঁচা গাব
৮। নিল রিলে লাল রিল, লাল রিলে নিল রিল
৯। শ্যাম বাজারের শশীবাবু সকাল বেলা সাইকেল চড়ে সাত সকালে সরসরিয়ে শশা খেয়ে স্বর্গে গেলেন!
১০। লিনা আর নিল, নীলিমায় লিন।
১১। চাচা চেঁচায় চাচি চেঁচায় চাচা চাচি এত চেঁচায় চামেলি চমকে যায়
১২। কলকাতার কালীঘাটের কালীচরণ কর্মকারের কনিষ্ঠা কন্যা কমলকলির কপাল কুঞ্চিত হল।
১৩। পিতলের পাত্রে পান আর পেঁপে আছে।
১৪। ভাজাভুজি ভেজে রাখো, ভোরে উঠে ভেজে খাব।
১৫। কালোবরণ কাল কালো রঙের কাক দেখেছে।
১৬। কাঁচা পেঁপে পাকা পেঁপে
১৭। তকতক থকথক তাল পাতা চকচক
১৮। গড়ের মাঠে গরুর গাড়ি গড়িয়ে যায়









সাবধানতাঃ স্টারমেকারে কণ্ঠ বা গান শুনে প্রেমে পড়ে, পচে, গলে নষ্ট হতেও দেখেছি তাই অনুগ্রহ করে নিজের ব্যাক্তিগত তথ্য কেউ চাইবেনও না আর কেউ চাইলে তা অকপটে দেওয়াটা নিরাপদ হবে বা। মোবাইল নম্বর, ফেসবুক, হোয়াটসআপ ইত্যাদি দেওয়া থেকে বিরত থাকতে পারলে আপনি ঝামেলামুক্ত থাকতে পারবেন। মনে রাখবেন, ভাল গান গাইতে পারলেই যে কেউ ভাল মানুষ হয়ে যাবে এমন না। আমরা দিনশেষে ভাল মানুষের সাথে থাকতে চাই, ভাল শিল্পীর সাথে না কিন্তু। আর যেহেতু স্টারমেকার অ্যাপের End to End Data Encryption Policy খুব একটা ভাল না, তাই সফটওয়ারের Bug এর কারণে পার্টিরুমে বসে গল্প করলে তা আড়ি পেতে আপনার অজান্তে শুনে ফেলতে পারে যে কেউই, অতএব সাধু সাবধান। আপনার কথা রেকর্ড করে বা ইনবক্সের চ্যাটের স্ক্রিনশট তুলে বা স্ক্রিন রেকর্ড করে পরবর্তিতে তা দিয়ে ব্ল্যাকমেইল করতে পারে মিষ্টভাষী কিছু সুযোগ সন্ধানীরা। তাই এসকল ব্যাপারে খুবই খুবই সতর্ক থাকার জন্য নিজের প্রতি খেয়াল রাখবেন। নিচে স্টারমেকারের সকল প্রকারের রিলেশনশীপ সাইকেল দেখানো হলো। প্রায় ২ বছরের বেশী সময় ধরে স্টারমেকার ব্যবহারের অভিজ্ঞতা থেকে এই সাইকেল দেখানো হয়েছে।  




কেউই ভুল ত্রুটির উর্ধে নই আমরা, তাই আপনার যেকোন ধরণের মতামত/পরামর্শ নির্দিধায় আমাকে জানাতে পারেন। আপনি এটা পড়লেন মানে হলো  I care about you. 

Post a Comment

Previous Post Next Post